গল্পঃ- 😜😜ঝগড়াটে ভালোবাসা 😜😜
শেষ পর্ব
💘মোঃআসাদ রহমান 💘
কোটচাঁদপুর,ঝিনাইদহ
সেইদিন সাফা বাসায় এসে কান্না করতে করতে সবাইকে বলেছে আমি নাকি অর সাথে ভালোবাসার অভিনয় করে অকে ঠকিয়েছি।আর ও নাকি মা হতে চলেছে😲।আর এ ও নাকি বলেছে যে এই কর্মটি নাকি আমার দ্বারাই সাধিত হয়েছে।
এখন আপনারাই বলেন,এই কথা শুনে আমি আসবো না কাদবো?😫😫
:বাবা আমিতো.............
:চুপ,আর একটা কথাও আমি তোর মুখ থেকে শুনতে চাই না।কুলাঙ্গার কোথাকার।
তোকে আমি এই শিক্ষা দিয়েছি এতোদিন?
আমার মান সম্মান আর কিছু রাখলি না।(আব্বু)
:আংকেল ও যদি এখন আমাকে গ্রহন না কিরে তাহলে আমি কিন্তু সুইসাইড করবো।এই বলেই ভ্যা ভ্যা ভ্যা কিরে কেদে দিলো(সাফা)
:তুমি কোনো চিন্তা কোরো না সাফা মামুনি।ওর সাথেই তোমার বিয়ে হবে এবং সেটা আজই(আব্বু)
:আজ কি করে সম্ভব?
বিয়ের ব্যাপার বিলে কথা।কত কিছুর এরেঞ্জমেন্ট করতে হবে(সাফার আব্বু)
:রাখতো তুই তোর এরেঞ্জমেন্ট।
আমার ঘরের লক্ষিকে আগে আমার ঘরে আনি।তারপর ধুমধাম করে বিয়ে হবে ওদের।কি বলো সাফা মামনি?(আব্বু)
★
কিছু না বলে শুধু লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছিলো😊😊।
আর আমার ইজ্জতের ফালুদা বানাই দিলো এই মিথ্যা কথাটা বলে।
:এই হতচ্ছারা তৈরি হয়ে নে।আজকেই সাফার সাথে তোর বিয়ে(আব্বু)
:কিন্তু আব্বু.........
:আমি কোনো কথা শুনতে চাই না।আমি যা বলেছি তাই হবে।(আব্বু)
★
এরপর আর আব্বুর মুখের উপর একটা কথাও বলার সাহস পেলাম না চুপচাপ যা হচ্ছিলো মুখ বুজে সহ্য করে নিলাম।সন্ধ্যায় মা এসে একটা পাঞ্জাবি হাতে দিয়ে বললো নে এইটা পরে তৈরি হয়ে নে।
কি আর করার সং সেজে গেলাম বিয়ে করতে।
কাজি যখন কবুল বলতে বললো তখন মনে হচ্ছিলো কে যেনো আমার গলা টিপে ধরেছে।কিন্তু পরক্ষনেই আমার মনে পরলো আমার কেনো খারাপ লাগছে,আমিতো সাফাকে অনেক ভালোবাসি হোক না বিয়েটা একটক মিথ্যে বলে ক্ষতি কি?
অন্ত্যত একটা মিথ্যের জন্য আমি আমার পাগলিটাকে তো আপন করে পেলাম।এই কথা চিন্তা করে এক দমে কবুল বলে ফেললাম।
সাফাও ঠিক তাই করলো,কবুল বলতে বলার সাথে সাথেই বলে দিলো।
নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে সাফাকে বরন করা হলো,
অত:পর আমি এখন বাসর ঘরের সামনে দারিয়ে আছি
:ভয়ে ভয়ে বাসর ঘরে ঢুকছি।না জানি পাগলিটা কি করে বসে।এমনও হতে পারে কালকের থাপ্পরের শোধ নিবে।এগুলোমনে মনে ভাবছিলাম আর ঘরে ঢুকছিলাম।অমনি আমার উপর কে জেনো একটা বালিশ ছুড়ে মারলো(রাফিদ)
:তুই আজকে নিচে ঘুমাবি কুত্তা।
একদম আমার পাশে শোবার চেষ্টা করবি না।এতোদিন অনেক জালিয়েছিস।অন্য মেয়েদের সাথে টাংকি মারার শিক্ষা তুই হারে হারে টের পাবি😡😡।(সাফা)
:আরে আরে বাসর ঘরে নিজের জামাইকে কেউ তুই তুকারি করে নাকি।আর আমি অন্য মেয়েদের সাথে টাংকি মারলে তোর সমস্যা কি হ্যা?
তুই তো আমায় ভালোই বাসিস না।(রাফিদ)
:অকে যা তুই আজ অন্য মেয়েদের সাথেই থাক আমার কাছে থাকা লাগবে না।😖😖(কথাটা সাফা অনেকটা রাগ ও অভিমান করে বললো)
:ওকে তবে তাই হোক।আমি তাহলে অই রিয়ার কাছেই যাচ্ছি।এই বলে যেই দড়জার দিকে পা বারিয়েছি অমনি সাফা দৌড়ে এসে পিছন দিক থেকে জড়িয়ে ধরলো।
আর বলতে লাগলো,
:তুমি যদি আর এক পা এগিয়েছো সামনে তাহলে আমি এখনই নিজেকে শেষ করে দিবো।
কেনো বুঝো না তুমি আমি তোমাকে সেই কবে থেকে ভালোবাসি।
তাইতো তোমাকে এতো জালাতাম।যাতে তুমি আমার পিছনেই পরে থাকো সবসময়।(কাদতে কাদতে সাফা কথাটা বললো)
:তাহলে এতোদিন বলো নাই কেনো?(রাফিদ)
:গাধুরাম তুমি জানোনা মেয়েদের বুক ফাটে তবু মুখ ফোটে না।
কিন্তু কালকে যখন আমি তোমাকে আমার ভালোবাসার কথা বলার জন্য কলেজে গেলাম,তখন দেখলাম তুমি একটা মেয়ের সাথে হেসে হেসে হাত ধরে কথা বলছো।
জানো আমি তখন কতটা কষ্ট পেয়েছিলাম?😭😭(সাফা)
:আরে পাগলি তোমার মুখ থেকে ভালোবাসার কথা শুনবো বলেইতো আমি কাল অই নাটকটা করেছিলাম।
কিন্তু তুমি বাসায় এসে আমার নামে অই মিথ্যা কথাটা কেনো বলেছো?(রাফিদ)
:কালকে যখন তোমাকে অন্য মেয়ের সাথে দেখলাম তখন রাগে আমার সারা গা জলছিলো।তাই মনে মনে ভাবলাম,
যদি আমি তোমাকে না পাই তাহলে তোমাকে কারো হতে দেবো না।
তখন আমার মাথা ঠিক কাজ করছিলো না।কি করবো কিচ্ছু ভেবে পাচ্ছিলাম না।তাই তোমার বাসায় এসে আংকেল আন্টিকে অই মিথ্যাটা বলেছি😂😂(সাফা)
:কিন্তু তোমার অই মিথ্যা কথাটার জন্য সবাই যে আমাকে খারপ ভাবলো তার বেলায়?(রাফিদ)
:তাতে কি হয়েছে?
এখন তো তুমি আমার স্বামি।এখনতো আর খারাপ ভেবে কনো লাভ নেই।আর এই মিথ্যার জন্যইতো তোমাকে আমি পেলাম(সাফা)
:হুম,তা ঠিক।তবে এখন আমার কিছু পেতে ইচ্ছা করছে😜😜।(দুষ্টুমির হাসি দিয়ে রাফিদ বললো)
:কি পেতে ইচ্ছা করছে?😱(সাফা)
:তোমার অই ঠোট দুটোর মিষ্টি(রাফুদ)
:নাহ এখন কিচ্ছু না,
আমি এখন তোমাকে ছাড়বো না।আজ সারারাত তোমাকে এইভাবে জরিয়ে ধরে থাকবো আমি।(আহ্লাদি কন্ঠে সাফা)
:ঠিক আছে তুমি যখন আমাকে মিষ্টি দিবেই না তাহলে আমি এখানে থেকে কি করবো।আমি তাহলে চলে যাই।এই বলে যেই রাফিদ সামনের দিকে পা বারিয়েছে 😜😜(রাফিদ)
★
অমনি সাফা কান্না করে দিয়ে রাফিদের হাত ধরে,
এমন করছো কেনো?
আমি কি দেবো না বলেছি?
তবুও প্লিজ আমাকে ছেড়ে যেও না।তাহলে আমি মরে যাবো।😭😭
:সাফার মুখে হাত দিয়ে,এমন কথা আর একবারও বলবে না।আমি তো দুষ্টুমি করেছি পাগলি।(রাফিদ)
:আমার যা আছে সবই তো তোমার আর কক্ষনো এমন বলবে না(সাফা)
:তাই হবে আমার বউ কিন্তু এখন যে আপনাকে আপনার স্বামির আবদারটুকু পূরন করতে হবে😜(রাফিদ)
:ইশশশশশশ।
আমি পারবো না আমারমার লজ্জা লাগে।এই বলে সাফা রাফিদের বুকে মুখ লুকালো।
:ওকে তাহলে আমি নিজেই নিয়ে নেই।
★
এই বলে রাফিদ সাফাকে উচু করে ধরে আস্তে আস্তে সাফার ঠোটের সাথে নিজের ঠোট দুইটা মিশিয়ে দিলো।
উম্মমমমমমমমমমমমমমম
এখন বাকিটা ইতিহাস বেশি জানার দরকার নাই।ওদের ব্যাপার ওরাই বুঝে নিক।............
ভোর ৬ টা।
সাফার ঘুম ভেঙে গেলে সাফা দেখে যে সে রাফিদের বুকে শুয়ে আছে।
তখন সাফার গতকাল রাতের কথা মনে পরে যায়,যা কোনো দিনও ভোলার মত নয়।সাফাকে নিয়ে যেনো রাফিদ সুখের সাগরে ভাসছিলো।এইসব মনে পরতেই সাফা লজ্জায় লাল হয়ে গেলো😊🙈🙈।
সাফা আস্তে করে নিজেকে ছাড়িয়ে নিচ্ছিলো রাফিদের কাছ থেকে।ঠিক তখনই রাফিদ,
:এই বাবুর আম্মু,কোথায় যাওয়া হচ্ছে হ্যা?(এই বলে রাফিদ সাফাকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো)
:ইশশশ,,ছাড়োতো।কেউ এসে পরবে🙈🙈।(সাফা)
:কেউ আসবে না।দড়জা লাগানো।আমি এখন আমার বউটাকে আদর করবো(রাফিদ)
:কেনো কাল রাতে আদর করে সাধ মিটে নাই?
এখন কোনো আদর না।উঠে গোসল করে নাও।সবাই হয়তো আমাদের জন্য ওয়েট করছে।(সাফা)
:তুমি বললেই হবে নাকি।
ঘড়ি দেখেছো।মাত্র ৬ টা বাজে।আমাদের বাসার মানুষ এতো তারাতারি ঘুম থেকে উঠে না বুঝলা।(রাফিদ)
:তারপরও,যদি প্রথম দিনই দেরি করে ঘুম থেকে উঠি,তো তারা কি মনে করবে?(সাফা)
:কিচ্ছু মনে করবে না।
তারা ভাববে যে আমরা এখন রোমান্সে ব্যস্ত(রাফিদ)
:যাহ ফাজিল।😊😊মুখে কিছু আটকায় না তোমার?(সাফা)
:কেনো কেনো।নিজের বউয়ের সাথে রোমান্স করবো,নিজের বউকে আদর করবো এতে এতো লজ্জার কি আছে?(রাফিদ)
:জানিনা(বলেই সাফা তারাতারি উঠে পরলো রাফিদ ধরে ফেলার আগেই)
★
রাফিদ শুয়ে শুয়ে ভাবছে,
ইশশশ কাল রাতের প্রতিটা মুহুর্তগুলো কি সুন্দরই না ছিলো।আর পাগলিটা কি লজ্জাটাই না পেয়েছে।এইসব ভাবছে আর একা একা হাসছে।
:কি হলো একা একা হাসছো কেনো(সাফা)
অবাক হয়ে,
এ আমি কি দেখছি?
এটা আমার বউ নাকি কোনো পরি।
শুধু একটা টাওয়েল গায়ে পেচিয়ে আমার সামনে এসেছে।
রাফিদকে এইভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে সাফা মাথা নিচু করে বললো,
:আসলে শাড়ি পরতে পারি না।তাই এইভাবে এসে পরেছি।একটু পরিয়ে দাও না😞😞(সাফা)
:এদিকে এসো(রাফিদ)
(শাড়িটা নিয়ে রাফিদের সামনে গিয়ে দারালো সাফা)
:+একটু দুষ্টুমি করে রাফিদ)উহহ শাড়ি পড়তে পারে না,সে আবার বিয়ে করে।ভাব দেখে বাচি না😜
:এইভাবে বলছো কেনো?
আমি কি কখনো একা একা পরেছি নাকি।মা ই তো পরিয়ে দিতো(কাদো কাদো গলায়)
:তুমি শিখো নাই কেনো?
তুমি জানতে না,বিয়ের পর মেয়েদের শাড়ি পরতে হয়?(রাফিদ)
:আর এমন হবে না।এই বলে সাফা কান্না করে দিলো😭😭😭
:(এইরে একটু বেশি বেশি করে ফেললাম মনে হয়)আরে আরে কাদছো কেনো।আমি তো মজা করেছি।দাও আমি পরিয়ে দিচ্ছি।
★
এই বলে রাফিদ সাফাকে শাড়িটা পরিয়ে দিলো।
তারপরও সাফা ফুপিয়ে যাচ্ছিলো।
তা দেখে রাফিদ সাফাকে বুকের সাথে চেপে ধরে বললো,
আমার বউটা কি আমার উপর খুব রাগ করছে?
:সাফা মাথা নারালো
:তাহলে?(রাফিদ)
:নিশ্চুপ
:আমার বউটা কি আমার সাথে অভিমান করছে?(রাফিদ)
:হুম (সাফা)
:তা কি করলে অভিমান ভাঙবে?
(রাফিদ)
:জানিনা(সাফা)
★
ওকে এই বলে রাফিদ সাফাকে উচু করে সাফার ঠোটে রাফিদ তার ঠোট গুজে দিলো।সাফাও যেনো ঠিক এইটাই চাইছিলো রাফিদের থেকে।
রাফিদের স্পর্শ পেয়ে সাফা কেপে কেপে উঠছিলো,তাই রাফিদ সাফাকে শক্ত করে চেপে ধরলো।
প্রায় ৪মিনিট পর রাফিদ সাফাকে ছাড়লো তারপর,
:কি এইবার আমার বউটার অভিমান ভেঙেছে?(রাফিদ)
:(রাফিদকে জড়িয়ে ধরে)হুম।🙈
এই ভাবে সবসময় আমাকে ভালোবাসবে তো,আদর করবে তো?(সাফা)
:তোমাকে আদর করবো না তো কাকে আদর করবো হুম?(রাফিদ)
:আচ্ছা এইভার ছাড়ো,আর গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাও।অনেক বেলা হয়ে গেছে।আমি নিচে গিয়ে আম্মুকে হেল্প করি
(এই বলে সাফা দৌড়ে চলে গেলো।
আর রাফিদ সাফার কান্ড দেখে হাসছিলো।)
কিছু মাস পরে,
(রাফিদ এখন লেখাপড়ার পাশাপাশি ওর বাবার ব্যবসা দেখাশুনা করে)
ক্রিং ক্রিং ক্রিং
:হ্যা আম্মু বলো(রাফিদ)
:আসার সময় বেশি করে মিষ্টি নিয়ে আসিস।বাসার সবাইকে দিতে হবে।(আম্মু)
:তা না হয় আনবো।কিন্তু হঠাৎ এতো মিষ্টি কিসের জন্য?(রাফিদ)
:বাসায় এলেই বুঝতে পারবি(আম্মু)
:ওকে।রাখছি তাহলে(রাফিদ)
★
ফোন রেখে দিয়ে রাফিদ ভাবতে লাগলো হঠাৎ কিরে আম্মু এতো মিষ্টি নিতে বললো কেনো?আবার কারনও কিছু বললো না।
নাহ আজকে আর কাজে মন বসবে না।
তাই বাসায় চলে গেলো।
আর অর মার কথা অনুযায়ি বেশি করে মিষ্টি নিয়ে গেলো।
বাসায় গিয়ে,
:কি ব্যাপার আম্মু,বলোতো একটু?(রাফিদ)
:সাফা মামনির থেকে শুনে নিস।(এই বলে রাফিদেএ আম্মু মুচকি একটা হাসি দিয়ে চলে গেলো)
:কি ব্যাপার,আম্মু কিছু বললো না আবার সাফার কাছ থেকে শুনতে বললো।যাই সাফার কাছ থেকেই শুনি এই বলে রাফিদ তার রুমে গেলো।
আর গিয়ে অবাক হয়ে রইলো।
কারন সাফা রাফিদকে দেখে এক হাত লম্বা গোমটা টেনে অন্যদিকে ঘুরে গেলো।
:কি ব্যাপার?
আমার বউটা আমাকে দেখে কি লজ্জা পেলো?(সাফাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে)
:হুম 🙈🙈🙈(সাফা)
:তা হঠাৎ এতো লজ্জার কারন জানতে পারি?
আর আম্মু আমাকে দিয়ে এতো মিষ্টিই বা আনালো কেনো?(রাফিদ)
:নিশ্চুপ
:কি হলো কিছু বলছো না যে?
আর এই ঘোমটা খোলো বলছি(রাফিদ)
:নাহ আমার লজ্জা করে(সাফা)
:তা লজ্জার কারনটা কি(সাফার ঘোমটা সিয়ে বললো)
:(সাফা লজ্জায় লাল হয়ে😊😊)আমি বাবুর আম্মু হতে চলেছি।
:সত্যি?😃😃😃(রাফিদ)
:হুম(সাফা)
: আগে কেনো বলো নি(রাফিদ)
:তোমাকে সারপ্রাইজ দিলাম(সাফা)
:আমি আজ অনেক খুশি সাফা।অনেক খুশি।(এই বলে সাফার কপালে একটা চুমো দিয়ে সাফাকে জড়িয়ে ধরলো)
:সাফাও শক্ত করে রাফিদকে জড়িয়ে ধরলো
:বলেছিলাম না,তোমাকেই আমার বাবুর আম্মু বানাবো?😜(রাফিদ)
:আই লাভ ইউ বাবুর আব্বু😘(সাফা)
:আই লাভ ইউ ঠু বাবুর আম্মু😘(এই বলে রাফিদ সাফার ঠোটে একটা কিস করতে যাচ্ছিলো।অমনি সাফা রাফিদকে আটকালো)
:উহুম।এখন কিচ্ছু না।
বাবু কিন্তু সব দেখছে(সাফা)
:দেখুক।তাতে সমস্যা কিসের?
বাবুরতো জানা দরকার যে তার বাবা,তার মাকে অনেক আদর করে,ভালোবাসে।
এই বলেই সাফা এবং রাফিদ ঠোটের মিষ্টি সম্পর্কে চলে গেলো।
.
.
.
.
.
এখন আর আমাদের কোনো কাজ নাই।যখন সাফা আর রাফিদের ভালোবাসার ফসল পৃথিবীতে আসবে তখন আমরা সবাই মিলে মিষ্টি খেয়ে আসবো।
কি বলেন আপনারা?😜😜😜😜
----------------সমাপ্ত-----------
((গল্পটা পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করুণ এবং পরবর্তী গল্পের জন্য অপেক্ষা করুন))
বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯
ঝগড়াটে ভালোবাসা
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন