দেমাগি মেয়ের অপমান
৫ম পর্ব
লেখকঃ মো আসাদ রহমান
কোটচাঁদপুর"ঝিনাইদহ
আমি চুপচাপ বসে আছি,
দৃষ্টিঃ এই তোর কি খুব কষ্ট হচ্ছে বলনা আমায়??
আমিঃনাহ তেমন কিছু হয়নাই।
দৃষ্টিঃ দেখি হাত সরা তো??
আমিঃনাহ থাক
দৃষ্টি তারপর নিজের হাত দিয়ে আমার হাত সরিয়ে নিলো।
দৃষ্টিঃ ইসস চোখ কত লাল হয়ে গেছে।খুব ব্যাথা করছে তাইনা??
আমিঃম নাহ ব্যাথা নেই।
দৃষ্টিঃ চুপ মিথ্যা বলবি না আমি জানি ব্যাথা করছে,চল তোকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবো...
আমিঃকেনো ডাক্তারের কাছে কেনো??
দৃষ্টিঃ যেতে বলেছি তুই যাবি এতো কেনো কেনো করবি নাহ(রেগে গিয়ে))
আমিঃআচ্ছা করবো না।
দৃষ্টিঃ এই তো গুড বয়।এবার চল
তারপর অফিস থেকে বেড়িয়ে গেলাম আমি আর দৃষ্টি ।
দৃষ্টির গাড়ি নিয়ে বের হলো দৃষ্টি নিজেই ড্রাইভ করছে।
দৃষ্টিঃ এই এখনো ব্যাথা করছে??
আমিঃহ্যা!!
দৃষ্টিঃ আমি সরিরে আসলে আমি বুঝতে পারি নাই এমনটা হয়ে যাবে??
আমিঃসমস্যা নাই
দৃষ্টি আর কিছু বললো নাহ
চুপচাপ গাড়ি চালাতে লাগলো কিছুক্ষণ পর আমরা ডাক্তারের চেম্বারে
ডাক্তার দেখিয়ে কিছু ঔষধ নিয়ে বের হলাম
রাস্তায়
দৃষ্টিঃ এই তোর খিদে পেয়েছে??
আমিঃনাহ
দৃষ্টিঃ সত্যি বলছিস নাকি মিথ্যা??
আমিঃনা মানে পেয়েছে।
দৃষ্টিঃ আচ্ছা চল কিছু খেয়ে নেই।
তারপর আমি আর দৃষ্টি দুজন মিলে ফুচকা খেতে গেলাম জানি এটা মেয়েদের খুব প্রিয় কিন্তু আমারো খুব ভালো লাগে।দৃষ্টি দুই প্লেট ফুচকার অর্ডার দিলো। দৃষ্টির এখনকার ব্যাবহার গুলো আমার খুব ভালো লাগছে।দৃষ্টি কি তাহলে আমাকে গ্রহন করে নিলো?
ধুর এতো কিছু না ভেবে খেয়ে নেই পরেরটা পরে ভাবা যাবে।আমি তো দৃষ্টির স্বামী একদিন না একদিন আমাকে মেনে নিতেই হবে।তবে জানিনা সেদিন কবে আমার তো মনে হচ্ছে দিনটা এসে গেছে।খাওয়া শেষ করে আবার আমরা গাড়িতে উঠলাম।
খুব ভালো লাগছিলো সেদিনের সেই সময় টুকু বিয়ের পর আমি আর দৃষ্টি এই প্রথম বাহিরে কোথাও খেয়েছিলাম।কিন্ত আমার আরো একটা ইচ্ছা ছিলো দৃষ্টিকে নিয়ে একটু ঘুরবো।কিন্তু সাহস করে দৃষ্টিকে সেটা বলতে পারি নাই।যদি রেগে যাই।এই সব ভাবতে ভাবতে বাসায় চলে আসছি। দৃষ্টি আর আমাকে একসাথে ফিরতে দেখে শশুর শাশুড়ি খুব খুশি হলো
বাসার ভেতরে প্রবেশ করতেই,
শাশুড়িঃকিরে তোরা এতো আগেই চলে এলি?
দৃষ্টিঃ নাহ মানে আম্মু এই গাইয়াটা নিয়ে একটি ডাক্তারের কাছে গেছিলাম।
শাশুড়িঃকেনো কি হয়েছে জামাই বাবাজির??
দৃষ্টিঃ তুমি নিজেই জিজ্ঞাস করে নাও আর দেখে নাও রাগ দেখিয়ে দৃষ্টি উপরে চলে গেলো।
তখন শাশুড়ি আমার দিকে ফিরে অবাক হয়ে বললো
মামুন তোমার চোখ এতো লাল কেনো কি হয়েছে??
আমি;নাহ তেমন কিছু না,যখন অফিস করছিলাম তখন হঠাৎ চোখে কি জেনো যায়? খুব জ্বালা করছিলো পানি দিয়েছিলাম তবুও কমছিলো নাহ।তখন আমার বউটা আমার কষ্ট দেখে আমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেছিলো।আমার বউটা আমাকে মনে হয় ভালোবেসে ফেলেছে।
হুহ তোর মত গাইয়া ছেলেকে ভালোবাসতে যাবো আমি।কোনো দিনো না। আমার কর্তব্য ছিলো সেটা আমি পূরণ করেছি।এর বেশি ভাববি নাহ(দৃষ্টি )
আমিঃকি বলছো বউ আমার তুমি আমাকে ভালোবেসে এতো কিছু করলে সেটা আমি জানি?
দৃষ্টিঃ তুই ভুল জানিস গাইয়া পোলা।যাহ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে।
আমিঃওকে বউ যাচ্ছি
দৃষ্টি কিছু বলতে পারছে না শুধু রাগে ফুঁসছে কারন তখন শাশুড়ি আম্মা সেখানে ছিলো তাই চুপচাপ ছিলো।কিন্তু আমি জানি এই ঝড় রুমে গেলে বড়সড় ঝড়ে পরিণত হবে।আমি সেটার জন্য প্রস্তুত আছি বউ বলে কথা বউয়ের একটু অপমান অবহেলা সহ্য করাই যায়।কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়।আমিও না হয় কিছুদিন বউয়ের দেওয়া কিছু অবহেলা অপমান সহ্য করবো।আমি সেখান হতে সোজা রুমে চলে এলাম এসে ফ্রেশ হয়ে নিলাম চোখের ব্যাথা আগের থেকে অনেক কম ডাক্তারে হাতে জাদু আছে বলতেই হয় কিযেনো এক ফোটা দিলো সেটা দেওয়ার পর থেকেই ব্যাথা কমতে শুরু করেছে ফ্রেশ হয়ে আবার নিচে চলে গেলাম কারন দৃষ্টি তখনো রুমে আসে নাই।কেনো আসে নাই সেটা দেখার জন্য নিচে গেলাম।নিচে যাবার পর আমি দৃষ্টিকে কোথাও দেখতে পেলাম নাহ।অনেক খুজে আমি দৃষ্টিকে যেখানে দেখলাম সেখানে আমি দৃষ্টিকে কল্পনাও করতে পারি নাই।দৃষ্টি রান্না ঘরে রান্না করছে।
আমি তো অবাক এই মেয়ে যে রান্না করতে পারে সেটা ধারনার বাইরে।দৃষ্টি রান্না করছে আর আমার শাশুড়ি সেটা দেখছে।দৃষ্টি আমার দিকে লক্ষ্য করে বলে কিরে অইখানে অইভাবে দাঁড়িয়ে আসিস কেনো??
আমিঃনাহ মানে এমনি..
দৃষ্টিঃ খিদে পেলে যা গিয়ে একটু বোস রান্ন প্রায় শেষ একটু পরর খাবার দিচ্ছি কি আর করার বউ বলেছে একটু বসতে যাই গিয়ে বসে থাকি।আমি তো খুশিতেই মরে যাচ্ছি আজকে বউয়ের হাতের রান্না খাবো???😁😁😁
কিছুক্ষণ পর খাওয়ায় ডাক পড়লো।আমি নাচতে নাচতে খেতে চলে গেলাম।শাশুড়ি খাবার বেরে দিলো আমি খেতে শুরু করে দিলাম।আহা কি দারুন খাবার।
আমি বললাম আহা অনেক মজার খাবার
বউ তোমার হাতে জাদু আছে বলতেই হবে।
বউ আমাকে প্রতিদিন এমন ভাবে রান্না করে খাওয়াবা
অহহ আমি আগে জানতাম না বউয়ের হাতে রান্না এতো ভালো।দৃষ্টি আমার কথা গুলো শুনে রেগে আগুন। দৃষ্টি উঠে আমার খাবার প্লেট টানতে শুরু করে দিছে।আর বলছে যাহ তোকে খেতে হবে না তুই গিয়ে বাইরে থেকে খেয়ে আয়।আমার হাতের রান্না তোকে খেতে হবে না।
আমিঃনা বউ আমার এমন কথা বলে না।আমি তোমার হাতের রান্নাই খাবো।।
দৃষ্টিঃ তাহলে এতো কথা বলছিলি কেনো??
আমিঃবারে ভালো খাবারের প্রশংসা করবো না নাকি??
দৃষ্টিঃ নাহ করবি না।চুপচাপ খেতে পারলে খাবি নাহলে খাওয়ার দরকার নেই।
আমিঃনাহ আমি চুপচাপ খাবো।
দৃষ্টিঃ আচ্ছা এই নে,চুপচাপ খাবি কিন্তু
আমিঃআচ্ছা
তারপর আমি আবার খেতে শুরু করলাম।
কিন্তু আবার আমার মুখ দিয়ে বের হলো
আ
শুধু আ বের করেছি তখন দেখি দৃষ্টি আমার আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
আমিঃননাহ মানে আম্মুর কথা
মনে পরে গেলো আম্মুও ঠিক একইভাবে রান্না করে তোহ
দৃষ্টিঃ তাহলে তোকে একটা কথা বলি আমি ওই রান্না তোর আম্মুর কাছ থেকে শিখেছি।
আসলেই আমার শাশু........ কিছু একটা বলতে গিয়েও বললো নাহ।
আমিঃতুমি কি যেনো বলতে চাইছিলে???
দৃষ্টিঃ নাহ কিছু না তুই খা...
আমিঃকিছু একটা তো বলতে চাইছিলে?
দৃষ্টিঃ তুই চুপ থাকবি নাকি তোরর খাবার প্লেট আবার নিয়ে নিবো???
আমিঃনাহ বউ আমার এমন করে না আমি চুপচাপ খাচ্ছি।
দৃষ্টিঃ হ্যা চুপচাপ ওকে
আমি খেয়ে দেয়ে উঠে রুমে চলে গেলাম।কিছুক্ষণ পর দৃষ্টিও আসলো
এসে
দৃষ্টিঃ অই তোর চোখ ব্যাথা কমেছে??
আমিঃনাহ সেই আগের মতইই আছে(পুরো মিথ্যা কথা)
মিথ্যা বললাম এই কারনে বউ যদি আমাকে সকালের মত আদর করে😁😁😁
দৃষ্টিঃঃ কি বলছিস এখনো ব্যাথা আছে??
আমিঃহ্যা অনেক ব্যাথা করছ।
দৃষ্টিঃ দেখি দেখি (আমার পাশে বসে)
দৃষ্টি আমার চোখ দেখতে লাগলো দৃষ্টি আমার এতোই কাছে চলে এসেছে আমি যদি আমার মুখটা একটি এগিয়ে নেই তাহলে দৃষ্টিকে কিস করতে পারবো।আমি আর লোভ সামলাতে না পেরে একটা কিস করে দিলাম। আর কিস করার পর দিলাম ভৌ দৌড় জানি দাঁড়িয়ে থাকলে আমার কুরবানি হয়ে যাবে।আমি উঠে দৌড় দিছি আর দৃষ্টি পেছন থেকে আমাকে ডাকছে অই হারামি কই যাস?? দাড়া একবার তোর সাহস কি করে হয়??
অ্য্য্যাাাাাাা নেকা কান্না কেঁদে। আমি যেতে যেতে বললাম আমি আমার বউকে কিস করেছি বাহিরের অন্য কোনো মেয়েকে তো আর কিস করি নাই।
দৃষ্টি শেষ যেতা বলেছিলো অন্য কোনো মেয়েকে কিস করলে তোকে খুন করে ফেলবো
আমি বলেছিলাম তুমি কি অল্প বয়সে বিধবা হতে চাও নাকি???
আমি তারপর বাসার বাইরে চলে এসেছিলাম।
এই মেয়েকে বিশ্বাস নেই সত্যি সত্যি খুন করে দিতে পারে।কিন্তু আমার তো খুব ইচ্ছা একটা মেয়ের আব্বু হবো দৃষ্টি হবে আম্মু আর আমাদের থাকবে একটা ছোট সংসার। এই ইচ্ছা পূরণ না করে আমি কিছুতেই মরবো না
বাহিরে তো এসে পড়লাম আর তারমধ্যে রাত আমি আবার ভালো করে তেমন কিছু চিনি না।কিন্তু সামনে একটা পার্ক আছে। যাই গিয়ে সেখানে কিচ্ছুক্ষণ পর বসে থাকবো তারপর নাহয় বাসায় যাবো।পার্কে গিয়ে দেখি পার্ক বন্ধ কেমনডা লাগে??
পার্কের বাহিরে যে বেঞ্চ আছে সেটাই বসে পড়লাম। কিন্তু আমার মনে হয় কাপাল তাই খারাপ কিছুক্ষণ পর ঝুম বৃষ্টি আসলো কি করবো না করবো ভাবতে ভাবতে পুরো ভিঝে গেলাম।এমন বৃষ্টি নামছে থামার নাম গন্ধ নাই।আমি বসে বসে ভিজতে লাগলাম।বাসায় গিয়ে শহীদ হবারর চেয়ে এখান থেকে ভিজে বাসায় যাবো সেটা দেখে যদি বউয়ের মনে দয়া মায়া সৃষ্টি হয় তবে এইবারের মত বেচে যাবো😁😁😁
কিছুক্ষণ পর দেখি একটা গাড়ি এসে আমার প্রায় সামনে দাঁড়ালো। এটা তো দৃষ্টির গাড়ি
তাহলে কি দৃষ্টি ...
হায় হায় এই মেয়েটা তো আজ আমাই মেরেই ফেলবে। গাড়ি থেকে দৃষ্টি একটা ছাতা নিয়ে বের হলো।আমি ভয়ে ভয়ে আছি সেখান হতে আর দৌড় দেই নাই।এক কেজি সাহস নিয়ে বসে আছি...
দৃষ্টি আমারর কাছে এসেই বললো অই তোর কি কান্ড জ্ঞান কিছু নেই নাকি??
ভিজ তো কাইয়ার বাচ্চা হয়ে গেছা
আয় তো এই দিকে আয়??
আমিঃনাহ তুমি আমায় মারবা...
দৃষ্টিঃ অই তুই কি জানিস আমি তোকে মারবো??
কাছে আসতে বসেছি আয়..
আমি দৃষ্টির কাছে গেলাম।
দৃষ্টি আমাকে ছাতার নিচে নিয়ে নিলো।তারপর যেটা করলো সেটা তো কোনোদিন আমার মাথাতেই আসে নাই।দৃষ্টি নিজের ওর্রনা দিয়ে আমার মাথা মুছে দিতে লাগলো আহা এইটা কি দৃষ্টি নাকি আমার বউ??
অহহ মনে পরেছে এটা আমার বউ।
দৃষ্টিঃ এইবার যদি জ্বর আসে না দেখে নিবো কে তোর সেবা করে???
আমিঃকেনো আমার বউ আছে সে করবে??
দৃষ্টিঃ আমার বইয়েই গেছে তোর সেবা করবো আমি??
আমিঃবউ ও বউ অমন করো কেনো??
দৃষ্টিঃ তো কি করবো?তরে চুমু দিবো??
আমিঃহ্যা দিবা আমি তোমায় দিলাম এইবার তুমি আমায় চুমু দাও।
দৃষ্টিঃ আমার বয়েই গেছে তরে
চুমু দিতে।আর তুই আমাকে চুমু দিয়েছিস সেটার জন্য তোকে কঠিন শাস্তি দিবো।কিন্ত সেটা বাসায় গিয়ে।
চল বাসায় যাবো?
আমিঃনাহ আমি যাবো না।
দৃষ্টিঃ কেনো?
আমিঃতুমি আমায় মারবা আমি জানি,,
দৃষ্টিঃ নাহ মারবো না।এইবার চল
আমিঃসত্যি মারবা না তো??
দৃষ্টিঃ হ্যা সত্যি মারবো না।
আমি তারপর দৃষ্টির সাথে বাসায় চলে গেলাম।বাসায় যাবার পর
দৃষ্টিঃ যা এইবার তাড়াতাড়ি গোসল করে নে..
আমিঃনাহ আজ আর গোসল করবো না।আমার কেম জানি লাগছে,,
দৃষ্টিঃ কেনো আবার কি হলো?আর কেমন লাগছে(কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে)
আমিঃসেটা বলতে পারবো নাহ,তবে মাথা ব্যাথা করছে আর শরীর গরম হচ্ছে।
দৃষ্টিঃ অই তুই তাড়াতাড়ি গোসল করে আয় প্লিজ তোর মনে হয় জ্বর আসছে।
আমিঃগোসল করতেই হবে??
দৃষ্টিঃ হ্যা যা করে আয়..
আমি গোসলে চলে গেলাম বেশিক্ষণ লাগে নাই গোসল থেকে বের হয়ে দেখি দৃষ্টি হাতে কি নিয়ে
জেনো বসে আছে??
আমিঃএই তোমার হাতে কি??
দৃষ্টিঃ অহহ হ্যা নে এই ঔষধ খেয়ে নে।তাহলে আর জ্বর আসবে না।
আমিঃনাহ আমি ঔষধ খাবো না,
দৃষ্টিঃ তোকে খেতেই হবে,
আমিঃনাহ খাবো না
তারপর দৃষ্টি হাতে একগ্লাস পানি নিয়ে আমার মুখ টিপে ধরে আমাকে ঔষধ খাইয়ে দিলো।
কি দজ্জাল মেয়ে থুক্কু বউরে বাবা।
দৃষ্টিঃ যা এইবার ঘুমাতে যা?
আমিঃআচ্ছা গুড নাইট
দৃষ্টিঃ যা এবার...
আমি শোফার গিয়ে শুয়ে পরলাম সত্যি খুব খারাপ লাগছিলো শরীরের তাপমাত্রা বেড়েই যাচ্ছিলো।
মাঝ রাতে অনুভব করি কে যেনো আমার মাথায় পানি ঢালছে।
আমি চোখ খুলে দেখি দৃষ্টি আমার মাথায় পানি ঢালছে।
আমাকে জাগতে দেখে দৃষ্টির মুখে ছোট একটা হাসি ফুটেছিলো সেটা লক্ষ্য করেছিলাম
দৃষ্টিঃ এই তোর এখন কেমন লাগছে??
আমিঃজানিনা??
দৃষ্টিঃ এটা কেমন কথা আর তোকে তখন বৃষ্টিতে ভিজতে কে বলেছিলো।
আমিঃতুমি তো তখন আমাকে তাড়া করলে।
দৃষ্টিঃ বেশ করেছি,,তুই আমাকে চুমু খেলি কেনো??
আমিঃআমার বউকে আমি করতেই পারি।কিন্তু তুমি না বললা আমার সেবা করবা না এখন করছো কেনো।
দৃষ্টিঃ আমার স্বা.....
নাহ কিছু না, আমার ইচ্ছা হয়েছে তাই করেছি এখন চুপ থাক আমাকে আমার কাজ করতে দে???
চলবে
বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯
দেমাগি মেয়ের অপমান
Tags
# মাইন্ড হ্যাকিং
About শেষ গল্পের সেই ছেলেটি
মাইন্ড হ্যাকিং
Tags
মাইন্ড হ্যাকিং
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন