দেমাগি মেয়ের অপমান
৪র্থ পর্ব
লেখকঃ মো আসাদ রহমান
কোটচাঁদপুর " ঝিনাইদহ
আমি শোফাতেই ঘুমিয়ে পড়লাম যেহেতু এটা আমার আগের অভ্যাস মানে বিয়া করার পরে এই অভ্যাস হয়েছে।ঘুম ভাঙলো কারো ডাক শুনে না একাই😁😁😁
এখানে আমাকে ডাকার মত কেও নেই।একটা বউ আছে খুব দেমাগ তার স্বামীকে নাকি সে স্বামী বলে মনেই করে না।এ কেমন বিচার??😭আমি উঠে দেমাগি বউকে আর ডাক দিলাম না।আমি আগেই ফ্রেশ হতে গেলাম।তখন কে যেনো ওয়াশরুমের দরজা ধাক্কাচ্ছে।
বাহির থেকেঃএই তোর আর কতক্ষণ লাগবে বের হো বলছি।আমার অফিস আছে আমাকে আবার অফিসে যেতে হবে।
আমিঃআমার একটু টাইম লাগবে অপেক্ষা করো।
দৃষ্টিঃ প্লিজ লক্ষি ভাই আমার বের হো না খুব জরুরি মিটিং আছে।
ভাই এই মাইয়া কে তোর ভাই?আমি তোর বিয়ে করা জামাই...
দৃষ্টিঃ এতো কথা বলার সময় নাই,,প্লিজ বেরো না।আমাকে তাড়াতাড়ি অফিস যেতেই হবে।
কি আর করার লক্ষি বউ এতো করে বলছে আমি কি না করে পারি??আমি বেরোলাম।
দৃষ্টিঃ ধন্যবাদ,,
আমিঃথাক আমার এই সব লাগবো না,
দৃষ্টি ওয়াশরুমে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলো আর আমি ছাদে চলে গেলাম।শালা গ্রামে থাকলে তাও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে পাড়তাম,, কিন্তু এখানে তো কেও নাই যে আড্ডা দিবো নিজেকে খুব একা লাগছে।তখন দেখি আমার শশুর মশাই ছাদে এলো।
আমি তাকে সালাম দিলাম
শশুরঃবাবা তুমি কিন্তু দৃষ্টির কোনো ব্যাবহারে কখনো কষ্ট পেয়ো না।আসলে ছোটবেলা থেকে আদর পেতে পেতে বাদর হয়ে গেছে।বাবা দৃষ্টিকে ঠিক করার দায়িত্ব তোমার।
আমিঃকিন্তু বাবা আমি দৃষ্টিকে ঠিক কিভাবে করবো??
শশুরঃশোন তাহলে মেয়েদের মন জয় করার কিছু বিশেষ নিয়ম আছে।আমি তোমাকে সেগুলো বলে দিচ্ছি তুমি সেগুলো দৃষ্টির উপর প্রয়োগ করে দেখতে পারো..
আমিঃকি নিয়াম বাবা তাড়াতাড়ি বলুন আমার তো আর সহ্য হচ্ছে না।এরপর শশুড় মশাই আমার কানে কানে কিছু নিয়ম বলে দিলো।যেগুলো শুধু আমার জন্য ছিলো আপনাদের জন্য না তাই বললাম না।
আমিঃবাহ বাবা বাহ কি দারুন বুদ্ধি.এতো বুদ্ধি পেলেন কোথায়??
শশুরঃতোমার শাশুড়ি আম্মাকে এতোদিন নিজের।করে বেধে রেখছি কি এমনি এমনি?তুমি এখন দৃষ্টিকে যেমন দেখছো ওর মা এই চাইতে কোনো অংশে কম ছিলো না।কত প্যারা দিয়েছে কিন্তু সবশেষে আমার ভালোবাসার কাছে হার মেনে নিয়েছিলো।
আমিঃবাবা দৃষ্টি কি আমার ভালোবাসা বুঝতে পারবে??
শশুরঃহুম একদিন ঠিক বুঝতে পারবে দেখে নিয়ো?
চলো কথা পরে হবে এখন খেয়ে নেই।
আমিঃহুম আব্বা চলেন আমারো খুব খিদে পেয়েছে।
তারপর জামাই আর শশুর মিলে খেতে চলে গেলাম
খেতে বসে
আমি;আম্মু দৃষ্টি কোথায় গেছে??
আম্মুঃওতো কিছু না খেয়েই অফিস চলে গেলো।
আমিঃনা খেয়ে গেছে মানে আপনি খেতে বলেন নাই??
আম্মুঃবলেছিলাম কিন্তু দৃষ্টি আমার কথা কিছুই শুনলো না না খেয়েই মেয়েটা চলে গেলো।
আমিঃআচ্ছা আম্মু আপনি খাবার টিফিন বক্সে ভরে দেন তো আমি গিয়ে দৃষ্টিকে খাইয়ে আসবো
আম্মুঃতাহলে তো অনেক ভালো হবে,,তোমরা খাও আমি খাবার ভরে দিচ্ছি।
খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমি অফিসের ঠিকানা নিয়ে অফিস চলে গেলাম।
অফিস যাবার সাথে সাথে দারোয়ান আমাকে সালাম দিলো বললো চলুন স্যার ভেতরে চলুন ম্যাম তার কেবিনে বসে আছে।
আমি তো অবাক এই দারোয়ানের সাথে আগে কখনো আমার সাথে দেখা হয়নাই।আর এনি আমাকে এতো সম্মান করছে কেনো??
আমিঃআচ্ছা আপনি কি আগে থেকে আমাকে চিনেন
দারোয়ানঃনাহ তবে স্যার আমাকে ফোন করে সব বলে দিয়েছে।
আমিঃঅহহ
দারোয়ানঃহহ্যা চলুন এইবার
তারপর দারোয়ানের সাথে আমি অফিসের ভেতরে চলে গেলাম।আমি সোজা দৃষ্টির কেবিনে গেলাম।
দেখি দৃষ্টি ফাইল নিয়ে কি যেনো ঘাটাঘাটি করছে।
আমিঃ দৃষ্টিকে তুমি কি করছো গো?
দৃষ্টি হয়তো আমাকে দেখে কিছুটা অবাক হলো আমাকে মনে হয় দৃষ্টি এখানে দেখে ভুত দেখে ফেলেছে।
আমিঃকি ব্যাপার অমন করে তাকিয়ে কি দেখছো??
দৃষ্টিঃ তুই এখানে এসেছিস কেনো??
আমিঃএই তুমি সকালে না খেয়ে এসেছো??
দৃষ্টিঃ হ্যা এসেছি তো কি হয়ছে??
আমিঃএই নাও এখানে আম্মু খাবার পাঠিয়েছে খেয়ে নাও।।
দৃষ্টিঃ আমি খাবো না,তুই এখান থেকে চলে যা তো,,
আমিঃতোমাকে এই গুলো খাইয়ে আমি চলে যাবো
দৃষ্টিঃ বললাম তো আমি খাবো না,তাও বার বার কেন বলছিস।
আমিঃবারে তুমি আমার বউ আর তুমি না খেয়ে থাকবে সেটা আমি চুপচাপ মেনে নিবো নাকি??
কোনো দিনো মেনে নিবো না।প্লিজ লক্ষি বউ আমার খেয়ে নাও।
দৃষ্টিঃ অই তুই যাবি এখান থেকে।
আমিঃএখানে তো থাকতে আসি নাই,তুমি খাবে তারপর আমি চলে যাচ্ছি।
দৃষ্টিঃ দাড়া দেখাচ্ছি মজা,এই কথা বলে তার চেয়ার থেকে উঠে আমার দিকে আসতে লাগলো
আমার কাছে এসে দেখি কি খাবার এনেছিস??
এই নাও তোমার জন্য(খুশি হয়)
দৃষ্টি আমার হাত থেকে বক্স নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিলো,, ভাগ্য ভালো ছিলো তাই বক্স খুলে সব খাবার ছড়ালো নাহ।তাহলে কি বিশ্রী দেখা যেতো।
আমিঃএই তুমি খাবার ফেলে দিলে কেনো?
দৃষ্টিঃ তো তুই কি ভাবছিস?আমি তোর হাতে খাবার খাবো??কোনো দিনো খাবো নাহ।তুই এখন আমার চোখের সামনে থেকে দূর যাহ।আমি তোকে সহ্য করতে পারছি না।
আমিঃদাড়াও এখন আমি তোমার চোখের সামনে সামনেই থাকবো।তুমি কি ভাবছো?তুমি সারাদিন অফিস করবে আর আমি বাসায় বসে থাকবো।বউ তোমাকে না দেখলে আমার একদম ভালো লাগে না।
দৃষ্টিঃ এই কথা আবার বললে তোর খবর আছে এই বলে দিলাম।
আমিঃকি করবা শুনি??
দৃষ্টিঃ আর একবার বলে দেখনা কি করি??
আমিঃতুমি আমার সোনা বউ লক্ষি বউ,পাগলী বউ
বলা শেষ হয়নাই,,
ঠাসসসসস ঠাসসসস
এই তোকে আমি বলেছিলাম না তুই আমাকে বউ বউ বলবি না এরপরেও কেনো বার বার বলিস শুনি তোহ?
আমিঃতুমি আমার বউ তাই বলি অন্য কোনো মেয়েকে তো আর বউ বউ বলি নাহ?(গালে হাত দিয়ে)
দৃষ্টিঃ নাহ আমি তোর বউ না,আমি তোর কেও না।আরর তুইও আমার কেও না।শুন তুই যদি আবার চড় খেতে না চাস তবে আমার সামনে এসে আর বউ বউ বলবি না।। এখন যা অফিস থেকে সোজা বাসায় চলে যাবি।
আমিঃতুমি কখন বাসায় যাবে?তোমাকে ছাড়া আমার একটু ভালো লাগে না।
দৃষ্টিঃ অই তোর এই ন্যাকা ন্যকা কথা গুলো বন্ধ কর প্লিজ।আমার সময় হলেই বাসায় চলে যাবো সেটা নিয়ে তোকে না ভাবলেও চলবে যা এবার বাসায় যাহ।
আমিঃ২০টাকা দাও,,
দৃষ্টিঃ টাকা দিয়ে কি করবি??
আসলে হয়েছে কি আমি আসার সময় মানিব্যাগ আনতেই ভুলে গেছি ভাগ্য ভালো প্যান্টের পকেটে ২০টাকা ছিলো সেটা দিয়ে রিক্সা ভাড়া দিয়েছি।কিন্তু বাসায় ফিরবো কিভাবে টাকা দাও??
দৃষ্টি আমার কথা শুনে হো হো করে হেসে দিলো।
আহা হাসি দেখলেও প্রান জুড়িয়ে যায়।
আমিঃএই তুমি এইভাবে হাসছো কেনো??
দৃষ্টিঃ হাসি পেলে আমি কি করবো?তুই এক কাজ কর হেটেই বাসায় চলে যা।
আমিঃঅনেক দূর তো..
দৃষ্টিঃ দুর তো কি হয়েছে গ্রামের রাস্তায় তো হেটেই চলা ফেরা করতি।তাহলে এখানে হেটে চলাফেরা করতে সমস্যা কোথায়???
আমিঃতার মানে তুমি টাকা দিবে না তাই তো??
দৃষ্টিঃ হ্যা দিবো মা ভাংতি নাই।
যাহ এবার,,আমি আর সেখানে দাঁড়িয়ে না থেকে চলে এলাম।হেটেই যাচ্ছি কিছুক্ষণ পর দেখি একটা গাড়ি এসে আমার সামনে দাঁড়ালো।
গাড়ির ভেতর থেকে শশুর মশাই
আরে মামুন তুমি এইভাবে হেটে যাচ্ছো কোথায়??
আমিঃবাসায় যাচ্ছি।
শশুরঃতো হেটে যাচ্ছো কেনো?উঠো গাড়িতে উঠো..
যাক বাবা তাও কষ্ট করে হেটে যেতে হবে না।কথায় আছে না রাখে আল্লাহ মারে কে??
গাড়িতে উঠার পর,
শশুরঃমামুন তুমি হেটে বাসায় যাচ্ছিলে কেনো??
আমিঃআসলে বাবা দৃষ্টিকে খাবার দিতে এসেছিলাম।বাসা থেকে আসার সময় আমি আমার মানি ব্যাগ আনতে ভুলেই গেছিলাম।টাকা ছিলো না তাই হেটে বাসায় যাচ্ছিলাম।
শশুরঃকেনো দৃষ্টির কাছে তুমি টাকা চাওনি??
আমিঃনাহ বাবা বউয়ের কাছে টাকা চাবো সেটা কেমন লাগে??
শশুরঃবাবা মামুন তুমি তো কোনো কাজ করো না তোমার নিশ্চয় টাকার জন্য সমস্যা হয় তাই না??
আমিঃহ্যাতা তো একটু হবেই।
শশুরঃআরে এই কথাটা আগে বলবে তো?তুমি আমার একমাত্র মেয়ের জামাই আমার যা আছে তা তো তোমাদের দুজনেরই।এই নাও এই কার্ড তোমার..একটা ক্রেডিট কার্ড বের করে দিয়ে।
আমিঃনা বাবা আমি এটা নিতে পারবো না.
শশুরঃকেনো এটা নিলে প্রব্লেম কোথায়??
আমিঃনা মানে আপনার কাছ থেকে টাকা নিতে কেমন জানি লাগে??
শশুরঃতুমি এই কথা বলতে পারলে?তুমি আমার ছেলের মতো আর আমি তোমার বাবার মত,আমি আমার ছেলেকে টাকা দিচ্ছি।প্লিজ তুমি টাকা গুলো নিয়ে নাও।
আমিঃনাহ বাবা এটা আমি পারবো না।তবে বাবা আমাকে অন্য ভাবে সাহায্য করতে পারবেন।
শশুরঃআরে সাহায্যের কথা আসছে কোথা থেকে?বলো তোমার জন্য আমি কি করতে পারি??
আমিঃযদি একটা কাজের ব্যাবস্থা করে দিতেন??
শশুরঃঅহহ এই কথা ঠিক আছে কাল থেকে তুমি অফিস জয়েন করছো।
আমিঃধন্যবাদ বাবা।
শশুরঃএতে ধন্যবাদ দেবার মত কিছু নেই।অফিস তো তোমাদের এখন থেকে আমি আর অফিসের কোনো দায়িত্ব পালন করবো না।সব দায়িত্ব দৃষ্টি আর তোমার।
আমি;কেনো আপনি আর দায়িত্ব পালন করবেন না কেনো???
শশুরঃএখন এই অফিস তো তোমাদের আর আমার অনেক বয়স হয়ে গেছে আগের মত তেমন অফিস যেতে পারি না।সব কাজ দৃষ্টিই করে।
এখন থেকে আমি আগের থেকে বেশি নিশ্চিন্ত থাকবো এটা ভেবে যে দৃষ্টিকে সাহায্য করার জন্য তুমি আছো?
কথা বলতে বলতে বাসায় চলে এসেছি।
সারাদিন শুয়ে বসে টিভি দেখে কাটালাম। আসলে দৃষ্টিকে ছাড়া আমার কিছু ভালো লাগছে না।
বিকালের দিকে দৃষ্টি বাসায় আসলো।
আমি দৃষ্টিকে দেখে দৃষ্টির কাছে চলে গেলাম।হাত থেকে ব্যাগ নিয়ে নিলাম।দৃষ্টির সাথে রুমে চলে গেলাম।আমি কিছু কথা বললেও দৃষ্টি একটাও কথা বলে নাই আমার সাথে এড়িয়ে চলে গেছে।
রাত
খাবার সময় শশুর দৃষ্টিকে উদেশ্যে করে বললো দৃষ্টি কাল থেকে মামুন তোমার সাথে অফিস করবে তুমি মামুনকে সব কাজ বুঝিয়ে দিবে।
দৃষ্টি একটু অবাক হলো তারপর বললো
দৃষ্টিঃ বাবা মামুন কেনো অফিস করবে লোকের অভাব পরেছে নাকি?যে একটা গাইয়া ছেলে আমার সাথে যাবে অফিস করবে?
শশুরঃএতো কথা বলার কি আছে কাল থেকে মামুন তোমার সাথে অফিস যাচ্ছে ব্যাছ।
দৃষ্টি আর কিছু বলতে পারলো নাহ।
খেয়ে দেয়ে রুমে চলে গেলো আমিও শশুর শাশুড়ির সাথে কিছু কথা বলে রুমে চলে গেলাম।গিয়ে দেখি দৃষ্টি ঘুমিয়ে পরেছে হয়তো অনেক ক্লান্ত তাই ঘুমিয়ে গেছে,তাই দৃষ্টিকে আর ডাক দিলাম নাহ
পরদিন সকালে ঘুম ভাঙতে দেখি দৃষ্টি উঠে ফ্রেশ হতে চলে গেছে দৃষ্টি ফ্রেশ হয়ে বের হবার পর আমি ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।আজ একসাথে সবাই মিলে খেলাম।
খাবার পর শশুর বললো দৃষ্টি মামুনকে সাথে নিয়ে যাও। যে কাজ মামুন করতে পারবে না একটু বুঝিয়ে দিয়ো কেমন??
দৃষ্টিঃ হ্যা বাবা দিবোই তো এখন তো আমি গাইয়া লোকের ম্যাডাম হয়ে গেছি((অনেক টাই রেগে গিয়ে))
দৃষ্টির সাথে অফিস চলে গেলাম।দৃষ্টি আমাকে আমার কাজ গুলো বুঝিয়ে দিয়ে নিজের কেবিনে চলে গেলো।
কিছুক্ষণ পর দৃষ্টির কেবিনে কিছু ফাইল নিয়ে গেলাম।
দৃষ্টিকে বললাম এই নাও সব রেডি
দৃষ্টি ফাইল গুলো নিয়ে কি যেনো দেখলো তারপর সব ফাইল আমার মুখের উপর ছুড়ে মারলো একটা ফাইল এসে আমার চোখে প্রচণ্ড জোরে লাগলো চোখের ব্যাথায় আমি চোখে হাত বসে পরছিলাম
দৃষ্টি তার চেয়ার থেকে উঠে আমার কাছে এসে আমার পাশে বসে বলে এই খুব লেগেছে নাকি??
আমি কিছু বলছি না( চুপ)
দৃষ্টিঃ এই কিছু বলছি তো খুব লেগেছ কিনা বল না দেখি চোখ থেকে হাত সরা তো
আমি সরাচ্ছি নাহ।
কিরে সরা না বল না খুব ব্যাথা করছে
আমি তারপরেও চুপ আসলে ব্যাথায় কিছু বলতে পারছি না
দৃষ্টিঃ এই খুব কষ্ট হচ্ছে নাকি??
চলবে
বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯
দেমাগি মেয়ের অপমান
Tags
# মাইন্ড হ্যাকিং
About শেষ গল্পের সেই ছেলেটি
মাইন্ড হ্যাকিং
Tags
মাইন্ড হ্যাকিং
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন